কৈশোরে বাচ্চাদের সাথে যোগাযোগের ত্রুটি

কেউ বলেনি যে বাচ্চা লালন-পালন করা সহজ ছিল। তাদের জন্মের মুহুর্ত থেকে আমাদের বাচ্চাদের অবশ্যই বড় করা উচিত যাতে তারা সুস্থ, শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারে এবং সমস্ত ক্ষেত্রেও তাদের উন্নতি হয়। বাস্তবতা হ'ল এটি গোলাপের বিছানা নয় এবং জিনিসগুলি যখন আসে তখন এটি জটিল হয়ে উঠতে পারে কিশোর বাচ্চাদের সাথে যোগাযোগ। বাচ্চারা, যখন তারা কৈশোরে পৌঁছে যায় তখন দুর্দান্ত মেজাজের দোল শুরু হয়, তারা তাদের ব্যক্তিত্বকে সুসংহত করার এবং তাদের ব্যক্তিত্ব দেখানোর চেষ্টা করে।

এই ব্যক্তিত্বটি অল্প অল্প করেই তৈরি হচ্ছে এবং আপনাকে ধন্যবাদ, আপনি যে শিক্ষাকে সরবরাহ করেন এবং যা তারা প্রতিদিন বাঁচেন সেই অভিজ্ঞতাগুলির জন্য। কিন্তু মাঝে মাঝে, বাচ্চাদের সাথে যোগাযোগ ভাঙা দেখা যায় কিছু ভুলের কারণে যা পিতা-মাতা চান না করে এবং সেগুলি সুস্থ রাখার একমাত্র উদ্দেশ্য নিয়ে করে। এরপরে, আমি কিশোর-কিশোরীদের সাথে যোগাযোগের কয়েকটি সাধারণ ভুল সম্পর্কে আপনার সাথে কথা বলতে যাচ্ছি। আপনি যদি সনাক্তকারী বোধ করেন তবে সমাধানগুলি সন্ধান করতে পারেন।

আপনি কথা বলতে চাপ দিন

কিশোর-কিশোরীর উদ্দেশ্য না করে কথা বলতে বা আপনাকে কিছু বলার জন্য চাপ দেওয়া একেবারেই অকেজো। কোনও কিশোর ছেলে বা মেয়েকে কখনও কথা বলার জন্য জোর করবেন না কারণ তাদের ধাক্কা দিয়েই সেই কথোপকথনটি উত্তপ্ত যুক্তিতে শেষ হবে।

আপনার কৈশোর থেকে আপনার এটি পরিষ্কার করা দরকার তিনি যখনই চান আপনার সাথে কথা বলতে পারেন এবং যখন আপনি এটি করতে প্রস্তুত বোধ করেন। কিশোর কিশোরকে জানতে হবে যে তার বাবা-মা যখনই প্রয়োজন হয় তখনই তিনি তার পাশে থাকবেন, বিনা বিচারে এবং যে কোনও সময় তাকে যা প্রয়োজন তা-ই করতে সহায়তা ও দিকনির্দেশনার অভিপ্রায় সহকারে।

তাকে জানতে দিন যে আপনার কৈশোর বয়সী বাচ্চা যখন তার সাথে কী ঘটছে তা বলতে বা তার অনুভূতিগুলিকে ভাবতে দিতে প্রস্তুত থাকে, আপনি তাঁর কথা শোনার জন্য আপনি যা করছেন তার সমস্ত কিছুই বন্ধ করে দেবেন এবং এটিও রায় বা তিরস্কার ছাড়া। আপনাকে সর্বদা শোনার, বোঝার এবং সমর্থন করার মনোভাব দেখাতে হবে।

আপনার ব্যক্তিগত জীবনে জায়গা ছেড়ে যাবেন না

আপনার কৈশোর বয়সী সন্তানের ব্যক্তিগত জীবনকে যেমন আপনার শ্রদ্ধা করতে চান তেমন সম্মান জানানো উচিত। তার নিজের ব্যক্তিগত জায়গা এবং সর্বোপরি আপনার যেখানে হস্তক্ষেপ করা উচিত নয় তার সর্বোপরি তার প্রয়োজন হবে, আপনি যে কত নতুন বিষয় জানতে চান তা সে তার নতুন বান্ধবীটির সাথে কী করছে how

কিন্তু আপনার ব্যক্তিগত জীবনে জায়গা ছেড়ে দিন এটি আপনাকে বিবেচনা করতে হবে এমন অনেকগুলি বিষয় কভার করে, যেমন:

• হোয়াটসঅ্যাপ কথোপকথন পরীক্ষা করবেন না।
• আপনার আপডেটগুলি দেখতে বা আপনার সম্মতি ব্যতিরেকে আপনার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে অনুসন্ধান করতে আপনার ফেসবুকে প্রবেশ করবেন না।
• তার জন্য ড্রয়ার বা তার শোবার ঘরটি কখনও অনুসন্ধান করবেন না।

তাকে / তার উপর বিশ্বাস করবেন না

একটি কৈশোর বয়সী সন্তানের সাথে সম্পর্কটি শ্রদ্ধা এবং বিশ্বাসের উপর কেন্দ্রীভূত করা উচিত, কারণ কেবলমাত্র এই পথেই আপনি আপনার সন্তানকে কী ঘটছে তা জানাতে এবং যখনই প্রয়োজন হবে আপনার উপর নির্ভর করতে সক্ষম হবেন। এইভাবে, যখন তার সাথে কিছু ঘটে, তখন তিনি আপনাকে তার বন্ধুদের আগে অবহিত করবেন এবং এছাড়াও, যখনই প্রয়োজন হবে তখন তিনি তাঁর সমবয়সীদের কাছে কীভাবে না বলবেন তা জানবেন।

বাড়িতে বিশ্বাস এবং ভাল যোগাযোগ অপরিহার্য যাতে কৈশোরবয়সি বাচ্চারা পুরোপুরি বিকাশ করতে পারে এবং সুষম উপায়ে এবং মানসিক ঘাটতি ছাড়াই প্রাপ্তবয়স্কদের জীবনে পৌঁছতে পারে। আপনি যদি তাদের জিনিসগুলি সম্পর্কে স্নোপিং করতে যান এবং তাদের গোপনীয়তার প্রতি শ্রদ্ধা না রাখেন, তাহলে সম্ভাবনা রয়েছে যে যোগাযোগটি প্রতিবন্ধী হবে এবং আপনার সম্পর্ক মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবে।

আপনার কি মনে হয় কিশোর শিশুদের সাথে যোগাযোগের ক্ষেত্রে আরও ভুল রয়েছে? বাচ্চাদের সাথে যোগাযোগের সময় পিতামাতারা সবচেয়ে সাধারণ বা গুরুতর ভুলটি কী করতে পারেন বলে আপনি মনে করেন? সমাধান আছে? আপনার মতামত আমাদের বলুন, আমরা পছন্দ করব যে আপনিও আমাদের সাথে আপনার অভিজ্ঞতা ভাগ করে দিন!