2015 এর সেপ্টেম্বর মাসে, এইচ অ্যান্ড এম এর ডেনিম সংগ্রহের জন্য 16 টি নতুন শৈলী প্রবর্তন করবে ডেনিম সমস্ত দোকানে ব্যবহৃত পোশাক সংগ্রহের তাদের উদ্যোগ থেকে পুনর্ব্যবহৃত টেক্সটাইলগুলি থেকে তৈরি এইচ অ্যান্ড এম। পুরুষ, মহিলা এবং শিশুদের টুকরাগুলি যাওয়ার পথে আরও এক ধাপ এইচ অ্যান্ড এম একটি বদ্ধ টেক্সটাইল চক্র তৈরি করতে এবং সেপ্টেম্বর থেকে সমস্ত স্টোর এবং অনলাইনে বিক্রয় হবে।
“টেক্সটাইল চক্র বন্ধ করে দেওয়া, যেখানে যে পোশাকগুলি আর ব্যবহার করা হচ্ছে না তা নতুন করে পুনর্ব্যবহার করা যেতে পারে, কেবল টেক্সটাইল বর্জ্যকে হ্রাস করতেই আমাদের সহায়তা করে না, এর অর্থ কাঁচামাল এবং ফ্যাশনের অন্যান্য প্রভাবগুলির ব্যবহারের ব্যাপক হ্রাসও রয়েছে means আমাদের গ্রহে ", রাজ্যের কার্ল-জোহান পার্সসন, সিইও এইচ অ্যান্ড এম.
নতুন পোশাক ডেনিমপুনর্ব্যবহারযোগ্য সুতি এবং জৈব তুলো দিয়ে তৈরি, এগুলির মধ্যে রয়েছে তিনটি স্টাইলের জিন্স, চর্মসার থেকে শুরু করে গার্লফ্রেন্ড জিন্স, ডেনিম জ্যাকেট, ফ্লেয়ারড ডুঙ্গারি এবং ডেনিম জাম্পসুট অন্তর্ভুক্ত।
পুরুষদের জন্য, সংগ্রহে একটি জিপ-আপ ডেনিম জ্যাকেট, দুটি স্লিম-লেগ স্টাইল এবং লেপযুক্ত ডেনিমের জোগার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মেয়েদের জন্য, আমরা হাঁটু দৈর্ঘ্যের সিকুইন জিন্সের পাশাপাশি পশুর কানের সাথে একটি হুডযুক্ত জিপ-আপ জ্যাকেট বা ছেলেদের জন্য প্রশস্ত প্যান্টযুক্ত জোড়যুক্ত ডেনিম শার্টটি পাই।
এইচ অ্যান্ড এম টেক্সটাইল চক্রটি বন্ধ করতে চায়, এতে যে পোশাকগুলি আর ব্যবহার করা হচ্ছে না তাদের নতুন পোশাকগুলিতে পুনর্ব্যবহার করা যেতে পারে। উদ্দেশ্যটি হ'ল ফ্যাশন শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব হ্রাস করা, জঞ্জালগুলিতে যে বর্জ্যটি শেষ হবে তা সীমাবদ্ধ করা এবং টেক্সটাইল উত্পাদনে প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ করা।
২০১৩ সাল থেকে সমস্ত গ্রাহক এইচ অ্যান্ড এম ব্যবহৃত পোশাক সংগ্রহের উদ্যোগের জন্য তাদের অবস্থা বা ব্র্যান্ড নির্বিশেষে বিশ্ব জুড়ে তারা যে পোশাকগুলি আর কখনও পরবে না সেগুলি দোকানে আনতে পারে। এখন পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে 14.000 টনেরও বেশি সংগ্রহ করা হয়েছে।
আজ, এইচ অ্যান্ড এম এটি উদ্যোগের মাধ্যমে সংগৃহীত পোশাকগুলি থেকে 20% পুনর্ব্যবহৃত কটন ব্যবহার করতে পারে এবং পোশাকের চূড়ান্ত মানের সাথে কোনও আপস না করে এই শতাংশ বাড়ানোর জন্য নতুন প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ করছে। উদ্দেশ্য এইচ অ্যান্ড এম 20 এর তুলনায় কমপক্ষে 300% পুনর্ব্যবহারযোগ্য উপকরণ থেকে তৈরি পোশাকগুলির সংখ্যা 2014% বাড়িয়ে তুলতে হবে